BK Murli 19 April 2016 In Bengali
১৯.০৪.২০১৬ প্রাতঃমুরলী ওমশান্তি "বাপদাদা" মধুবন
"মীঠে বাচ্চে - পবিত্র হও তাহলেই রূহানী (আত্মিক রূপে ) সেবা করার যোগ্য হবে , দেহি-অভিমানী বাচ্চারা রূহানী যাত্রায় থাকবে আর অন্যদেরও এই যাত্রাই করাবে "
প্রশ্ন :-
সঙ্গমে তোমরা বাচ্চারা যে উপার্জন করো, সেইসবই হল সত্যিকারের উপার্জন - কিভাবে ?
উত্তর :-
বর্তমানের উপার্জন ২১ জন্মের জন্যে জমা থাকে , এই সম্পদ কখনও ফুরোয়না । জ্ঞান শোনা আর শোনানো , স্মরণ করা আর করানো - এই হল সত্যিকারের উপার্জন , যা সত্য বাবা তোমাদের শিখিয়ে দেন। এমন উপার্জন সম্পূর্ণ কল্পে কেউ করতে পারেনা । অন্য কোনো সম্পদ সঙ্গে যায়না ।
গান:-
আমাদের সেই পথে চলতে হবে ( হামে উন রাহো পর চলনা হ্যায়)
ওমশান্তি !
ভক্তিমার্গে বাচ্চারা অনেক ঠোকর অনেক ধাক্কা খেয়েছে । ভক্তিমার্গে অনেক ভাব দিয়ে যাত্রা করতে যায়, রামায়ণ ইত্যাদি শোনে। এমন প্রেম ভাবনা নিয়ে কাহিনী শোনে যে চোখে জলও এসে যায়। আমাদের ভগবানের সীতা ভগবতীকে রাবণ ডাকাত তুলে নিয়ে গেছে । সেই শুনেই চোখের জল ফেলে । এইসব হল দন্ত কাহিনী , যাতে লাভ কিছুই নেই । ডাকতেও থাকে হে পতিত-পাবন এসো, আমাদের দুঃখী থেকে সুখী করো। এই কথা বোঝেনা যে আত্মা দুঃখী হয় কেননা তারাতো আত্মাকে নির্লেপ বা প্রলেপহীন বলে দেয়। ভাবে আত্মাতো সুখ দুঃখ থেকে নেয়ারা । এমন কেন বলে? কেননা এই কথা ভাবে যে পরমাত্মা হলেন সুখ দুঃখ থেকে নেয়ারা অর্থাৎ সুখ দুঃখ থেকে উপরে , তাই বাচ্চারা সুখ দুঃখে আসবে কিভাবে ? এইসব কথা এখন বাচ্চারা বুঝতে পারছে। এই জ্ঞান মার্গেও কখনো গ্রহের দশা লাগে , কখনো কিছু হয়। কখনো প্রফুল্লিত থাকে কখনো উদাসীনতা ঘিরে নেয় । এই হল মায়ার সঙ্গে লড়াই। মায়াকেই জিততে হবে। যখন অজ্ঞান হয় তখন সন্জীবনী দেওয়া হয় - মনমনাভব । ভক্তিমার্গে হট্টগোল অনেক হয়। দেবতাদের মূর্তির শৃঙ্গার করে , খাঁটি গহনা পড়ানো হয়। সেইসব গহনা তো হয়ে যায় ঠাকুরের সম্পত্তি । ঠাকুরের সম্পত্তি সেসব হয়ে যায় পূজারী বা ট্রাস্টীর সম্পত্তি । তোমরা জানো আমরা চৈতন্য অবস্থায় অনেক হীরে জহরাত দিয়ে শৃঙ্গারিত ছিলাম। তারপর যখন পূজারী হই তখনও অনেক গহনা পরি। এখন কিছুই নেই । চৈতন্য রূপেও পরি আবার জড় রূপেও পরি । এখন নো জেবর অর্থাৎ গহনা হীন। একেবারে সাধারণ । বাবা বলেন আমি সাধারণ দেহে আসি। কোনো রাজার ঠাট-বাট নেই । সন্ন্যাসীদেরও অনেক ঠাট-বাট থাকে । এখন তুমি বুঝেছ সত্যযুগে কেমন আমরা আত্মারা পবিত্র ছিলাম । আমাদের শরীরও পবিত্র ছিল। তাঁদের শৃঙ্গারও খুব শ্রেষ্ঠ প্রকারের হয়। কেউ সুন্দর হলে তার শৃঙ্গারের শখ থাকে। তুমিও সুন্দর ছিলে তো ভাল ভাল গহনা পড়েছ। হীরের বড় হার পড়েছ। এখানে সব জিনিস হয়েছে শ্যামলা । দেখো গরু ইত্যাদি সব শ্যামল হয়েছে । বাবা যখন শ্রীনাথের দ্বারে গেছিলেন তো অনেক ভাল গরু ইত্যাদি ছিল। কৃষ্ণের গরু কত ভাল দেখানো হয়েছে। এখানে তো দেখো কেমন কেমন গরু দেখা যায় কারণ এখন কলিযুগ । এমন গরু সেখানে দেখতে পাওয়া যাবেনা । তোমরা বাচ্চারা বিশ্বের মালিক হও। তোমার শৃঙ্গারও সেখানে এমন সুন্দর হয়। বিচার করে দেখো - গরু তো সেখানে থাকবে নিশ্চয়ই । ওখানকার গরুদের গোবর কত সারযুক্ত হয় হবে। জমিতে সার লাগবেই তাইনা । সার দিলেই ফসল ভাল হয়। সেখানে সব রকমের খাদ্যবস্তু উচ্চ গুণ যুক্ত হয়। এখানে তো কোনো কিছুতেই সারতত্ব নেই । প্রত্যেকটি বস্তু শক্তিহীন হয়ে পড়েছে । ছোটো মেয়েরা সুক্ষ্মবতনে চলে যেত। কত বড় বড় ফল খেয়েছে , শুবীরস বা ফলের রস পান করেছে। এই সবকিছুর সাক্ষাতকার করানো হয়েছে । মালী সেখানে কিভাবে ফল ইত্যাদি কেটে দিত। সুক্ষ্মবতনে ফল ইত্যাদি হতে পারেনা। এইসবও সাক্ষাতকার হয়। বৈকুন্ঠ তো এখানেই হবে কিনা। মানুষ ভাবে বৈকুন্ঠ বুঝি উপরে আছে । বৈকুন্ঠ নাতো সুক্ষ্মবতনে আছে আর না-ই আছে মূলবতনে । এখানেই হয়। এখানে ছোটো ছোটো মেয়েরা যেসব সাক্ষাতকার করে সেসব আবার এই চোখে দেখবে । যেমন পোজিশন তার সেরকম সামগ্রী থাকে। রাজাদের মহল দেখো কেমন সুন্দর হয়। জয়পুরে খুব সুন্দর মহল রয়েছে । শুধুমাত্র মহল দেখতে আসে মানুষ তারজন্যে টিকিটও লাগে। বিশেষ মহল দেখার জন্যে থাকে । নিজেরা থাকে অন্য মহলে । তাও এখন কলিযুগে। এইতো হলই পতিত দুনিয়া। কেউ নিজেদের পতিত থোরাই ভাবে । তুমি এখন বুঝতে পারছো - আমরাতো পতিত ছিলাম । কোনো কাজের ছিলাম না এখন পুনরায় গোরা বা ফর্সা হব অর্থাৎ আত্মার কালিমা মিটবে । সেই দুনিয়া হবে ফার্স্টক্লাস । এখানে ভালাই আমেরিকা ইত্যাদি স্থানে ফার্স্টক্লাস মহল রয়েছে । কিন্তু সেখানকার তুলনায় এইসব কিছুই নয় কেননা এইসব কেবল অল্পকালের সুখ দেবে। সেখানেতো ফার্স্টক্লাস মহল থাকে। গরু ইত্যাদি ফার্স্টক্লাস থাকে । সেখানে গোয়ালাও থাকে। শ্রীকৃষ্ণকে গোয়ালা বলা হয় কিনা । এখানে যারা গরুদের রক্ষণাবেক্ষণ করে তারা বলে আমরা হলাম গোয়ালা , কৃষ্ণের বংশধর । বাস্তবে কৃষ্ণের বংশধর বলা যাবেনা । কৃষ্ণের রাজধানীর বলা হবে। ধনী জনেদের কাছে গরু ইত্যাদি থাকলে সামলানোর জন্যে গোয়ালা থাকে । এই গুজর ( গোয়ালা ) নামটি হল সত্যযুগের। কালেরই কথা যেন । কালকে আমরা আদি সনাতন দেবীদেবতা ধর্মের ছিলাম এখন পতিত হয়েছি তাই নিজেদেরকে হিন্দু বলেছি। আজ জিজ্ঞাসা করো , তোমরা আদি সনাতন দেবীদেবতা ধর্মের নাকি হিন্দু ধর্মের ? আজকাল সবাই হিন্দু লিখে দেয়। হিন্দু ধর্ম কে স্থাপন করেছে ? দেবীদেবতা ধর্মের স্থাপনা কে করেছে? এইসব কেউ জানেনা। বাবা এই প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেন আদি সনাতন দেবীদেবতা ধর্মের স্থাপনা কে করেছে? শিববাবা ব্রহ্মা দ্বারা করছেন । রাম বা শিববাবার শ্রীমতে আদি সনাতন দেবীদেবতা ধর্মের স্থাপনা হয়েছে । তারপর পুনরায় রাবণরাজ্য আরম্ভ হয়, সবাই বিকারী হয়ে পড়ে। ভক্তিমার্গ শুরু হয় তখন হিন্দু নামে পরিচিত হয়। এখন নিজেদের কেউ দেবতা বলতে পারেনা । রাবণ এসে ভিসস বা বিকারী করেছে , বাবা এসে ভাইসলেশ বা নির্বিকারী রূপে পরিণত করেন । তোমরা ঈশ্বরীয় মতানুযায়ী দেবতা রূপে পরিণত হও। বাবা এসে তোমাদের অর্থাৎ ব্রাহ্মণদের দেবতা রূপে পরিণত করেন। সিড়ি দিয়ে নীচে কিভাবে নেমে আসি , এইসব কথা তোমাদের (বাচ্চাদের) বুদ্ধিতে বসে ক্রমানুযায়ী । তোমার এখন জানো যে অন্য সকল মানুষেরা অসুরী মতানুযায়ী চলছে আর তুমি ঈশ্বরীয় মতানুসারে চলছো । রাবণের মতানুযায়ী নীচে নেমেছ। ৮৪ জন্মের পরে আবার প্রথম জন্ম হবে। ঈশ্বরীয় বুদ্ধি দ্বারা তুমি সম্পূর্ণ সৃষ্টির আদি-মধ্য-অন্তের বিষয়ে জ্ঞান প্রাপ্ত করো। তোমার এই জীবন হল অমূল্য , এই হল তোমার বাহাদুরী । যখন বাবা এসে আমাদের পবিত্র করেন । আমরা রূহানী সেবায় যোগ্য হই। তারা হল দেহধারী সমাজ সেবাধারী , দেহঅভিমানে থাকে । তোমরা হলে দেহি-অভিমানী । আত্মাদের রূহানী যাত্রা করাও। বাবা বুঝিয়ে দেন তোমরা সতোপ্রধান ছিলে, এখন তমোপ্রধান হয়েছ। সতোপ্রধানকে পবিত্র এবং তমোপ্রধানকে পতিত বলা হয়। আত্মাতেই খাদ বা ভেজাল হয়। আত্মাকেই সতোপ্রধান হতে হবে । যত স্মরণে রইবে তত পবিত্র হবে । না হলে কম পবিত্র হবে । পাপের বোঝা মাথায় রয়ে যাবে। আত্মারা তো সবাই পবিত্র শুধু প্রত্যেকের পার্ট হল আলাদা । সবার পার্ট একরকম হতে পারেনা। সবচেয়ে উঁচু পার্ট হল শিববাবার তারপর ব্রহ্মা - সরস্বতীর কতোটা পার্ট আছে । যিনি স্থাপনা করেন তিনি পালনাও করেন। বড় পার্ট হলই ওনার । প্রথমে হলেন শিববাবা তারপর ব্রহ্মা-সরস্বতী , যাঁদের পুনর্জন্ম হয়। শঙ্কর কেবলমাত্র সুক্ষ্ম রূপ ধারণ করেন । এমন নয় শঙ্কর কোনো দেহ ধার করেন । কৃষ্ণের কাছে নিজস্ব দেহ রয়েছে । এখানে শুধুমাত্র শিববাবা দেহ ধার করেন। পতিত দেহ, পতিত দুনিয়ায় এসে সেবা করেন , মুক্তি - জীবনমুক্তির পথে নিয়ে যেতে। প্রথমে মুক্তিতে যেতে হয়। নলেজফুল একমাত্র বাবা হলেন পতিত-পাবন , ওঁনাকেই শিববাবা বলা হয়। শঙ্করকে বাবা বলা শোভনীয় নয়। শিববাবা শব্দটি খুবই মিষ্টি । শিবের মাথায় কেউ আকন্দ ফুল দেয়, কেউ অন্য কিছু দেয়। কেউ কেউ দুধও ঢালে।
বাবা বাচ্চাদেরকে অনেক রকমের পয়েন্ট্স দিয়ে বোঝাচ্ছেন । বাচ্চাদেরকে বুঝিয়ে বলা হয়েছে , সমস্ত কিছু নির্ভর করছে যোগের উপরে । যোগের দ্বারা-ই বিকর্মের বিনাশ হবে। যোগে পাক্কা হলে জ্ঞানের ধারণাও ভাল হয়। নিজের ধারণায় এগিয়ে যাবে কেননা আবার শোনাতেও হবে । এই হল নতুন কথা - ভগবান যাদেরকে ডাইরেক্ট শোনাচ্ছেন , তারাই শুনবে তারপর তো এই জ্ঞান থাকবেই না। এখন বাবা তোমাকে যে কথা শোনাচ্ছেন সেসব তোমরা এখনই শোনো। ধারণা হবে তবেই তো এই প্রালব্ধের পার্ট প্লে করতে আসতে হবে। জ্ঞান শোনা এবং শোনানো বর্তমানেই হয়। সত্যযুগে এই পার্ট থাকেনা । সেখানেতো রয়েছেই প্রালব্ধের পার্ট । মানুষ ব্যারিস্টারী পড়ে ব্যারিস্টার হয়ে টাকা উপার্জন করে। এই উপার্জন যে কত বিশাল জগৎ বাসী তা জানেনা । তুমি জানো যে সত্য বাবা আমাদের সত্যিকারের ধন উপার্জন করাচ্ছেন । এই ধন কখনও ফুরোয়না । ২১ জন্ম সঙ্গেও থাকে । জগতের উপার্জন করা ধন সঙ্গে যায়না । এই ধন সঙ্গে যাবে তাইজন্য এমন উপার্জন করতে সময় দেওয়া উচিত । এইসব কথা তোমাদের বুদ্ধিতেই রয়েছে আর কারোর বুদ্ধিতে নেই । তোমাদের মধ্যেও কেউ ক্ষণে ক্ষণে ভুলেও যায়। বাবা এবং বর্সা এই দুটি স্মরণে থাকা উচিত । শুধুমাত্র একটি কথাই আছে । বাবাকে স্মরণ করো। যে বাবার কাছে ২১ জন্মের বর্সা প্রাপ্ত হয়, ২১ জন্ম নিরোগী কায়া অর্থাৎ সুস্থ সবল শরীরের প্রাপ্তি হয়। বৃদ্ধ কাল পর্যন্ত অকালে মৃত্যু হয়না । বাচ্চাদের কতটা আনন্দ এবং খুশী হওয়া উচিত । বাবার স্মরণই হল মুখ্য, এতেই মায়ার বিঘ্ন ঘটে । ঝড়-ঝঞ্ঝা নিয়ে আসে অনেক রকমের । তুমি বলবে- বাবাকে স্মরণ করি, কিন্তু করতে পারবেনা । স্মরণেই সবাই ফেল হয়। অনেকের মধ্যেই যোগের বিষয়ে যোগ্যতা কম আছে । যতটা সম্ভব যোগে মজবুত বা দক্ষ হওয়া উচিত । বাকি বীজ এবং বৃক্ষের জ্ঞান কোনো বড় কথা হয়।
বাবা বলেন আমারে স্মরণ করো। আমারে স্মরণ করলে , আমারে জানলে তুমি সবকিছু জানতে পারবে । স্মরণেই সমস্ত কিছু ভরপুর রয়েছে । মিষ্টি বাবা , শিববাবাকে স্মরণ করতে হবে । উঁচু থেকে উঁচু হলেন ভগবান । শ্রেষ্ঠ থেকে শ্রেষ্ঠ হলেন উনি । উঁচু থেকে উঁচু বর্সা উনি দেন ২১ জন্মের জন্যে । সদা সুখী অমর করে দেন। তুমি অমরপুরীর মালিক হও। তবে এমন বাবাকে স্মরণ করা উচিত । বাবাকে স্মরণ না করলে অন্য সব বিষয় মনে পড়ে যাবে। আচ্ছা !
মিষ্টি মিষ্টি অনেক দিনের হারিয়ে আবার ফিরে পাওয়া (সিকিলধে) বাচ্চাদেরকে মাতাপিতা বাপদাদা স্মরণ করছেন জানাচ্ছেন স্নেহ -সুমন আর সুপ্রভাত I আত্মাদের পিতা(রূহানী) আত্মা রূপী (রূহানী) বাচ্চাদের জানায় নমস্কার I
ধারণার জন্যে মুখ্য সার:-
১. এই ঈশ্বরীয় জীবন হল খুব খুব অমূল্য , এই জীবনে আত্মা আর শরীর দুই-ই পবিত্র হতে হবে । রূহানী যাত্রায় থেকে অন্যদেরও এই যাত্রা শেখাতে হবে।
২. যতদূর সম্ভব - সত্য উপার্জনে মন দাও। সুস্থ সবল হতে স্মরণের যাত্রায় মজবুত বা দৃঢ় হতে হবে |
বরদান : -
বার্থ রাইট অর্থাৎ জন্ম সিদ্ধ অধিকারের আধারে লক্ষ্য এবং লক্ষণকে সমান করতে পারে এমন শ্রেষ্ঠ ভাগ্যবান ভব।
যেমন লৌকিক জন্মে স্থূল সম্পত্তির উপরে বার্থ রাইট অর্থাৎ জন্ম সিদ্ধ অধিকার হয়, ঠিক তেমনই ব্রাহ্মণ জন্মে দিব্য গুণরূপী সম্পত্তি , ঈশ্বরীয় সুখ আর শক্তিই হয় বার্থ রাইট । বার্থ রাইটের নেশা নেচরল বা স্বাভাবিক রূপে থাকলে পরিশ্রমের প্রয়োজন থাকেনা । এই নেশায় রইলে লক্ষ্য এবং লক্ষণ সমান হয়ে যাবে । স্বয়ংকে সত্য পরিচয়ে অর্থাৎ যেমনই পরিচয় হোক , শ্রেষ্ঠ বাবার এবং শ্রেষ্ঠ পরিবারের সদস্য রূপে স্বীকার করে শ্রেষ্ঠ ভাগ্যবান হও।
শ্লোগান :-
প্রত্যেকটি কর্ম স্ব- স্থিতিতে স্থিত হয়ে করো তাহলে সহজেই সফলতার আকাশে তারা হতে পারবে ।