BK Murli 1 August 2015 In Bengali

bk murli today

Posted by: BK Prerana

BK Prerana is executive editor at bkmurlis.net and covers daily updates from Brahma Kumaris Spiritual University. Prerana updates murlis in English and Hindi everyday.
Twitter: @bkprerana | Facebook: @bkkumarisprerana
Share:






    BK Murli 1 August 2015 In Bengali

    ০১/০৮/২০১৫   প্রাতঃ মুরলী  ওম শান্তি    “বাপদাদা”   মধুবন


    “ “মীঠে বাচ্চে -নিজের স্বধর্ম টা কে ভোলা ই সব থেকে বড় ভুল ,এখুন তোমায় অভুল হতে হবে | নিজের বাড়ি আর রাজ্য কে মনে রাখতে হবে |”

    প্রশ্ন : 

    তোমাদের বাচ্চাদের কোন অবস্থা সময়ের কাছা-কাছির চিহ্ন?

     উত্তর : 

    তোমরা বাচ্চারা জখুন স্মরণের যাত্রায় সর্বদা মেতে থাকবে , বুদ্ধির নড়াচড়া বন্দ হয়ে যাবে , বাণী তে স্মরণের শক্তি এসে যাবে ,অগাধ খুশি তে থাকবে , ক্ষণে-ক্ষণে নিজের সতযুগী দুনিয়ার দৃশ্য সামনে আসতে থাকবে , তখুন বুঝবে সময় এখুন খুব কাছে এসে গেছে | বিনাশে সময় লাগবে না ,এইর জন্য স্মরণের চার্ট বাড়াতে হবে | 

     গীত :

     তোমাকে পেয়ে আমি জগত পয়ে গিয়েছি …….. 

     ওম শান্তি | রুহানি বাচ্চারা এই গীতের অর্থ তো বোঝে | এখন অনন্তের বাবাকে তো পেয়ে গেছ | অনন্তের বাবার থেকে স্বর্গের উপহার প্রাপ্ত করো, যেই উপহারকে কেও ছিনিয়ে নিতে পারে না | উপহারের নেশা তখন চলে যায়, যখন রাবন রাজ্য শুরু হয় | এটাও ড্রামাতে বানানো আছে | বাচ্চাদের সৃষ্টি ড্রামারও জ্ঞান আছে | এই চক্র কেমন করে ফেরে | এটাকে নাটকও বলতে পারো তো ড্রামাও বলতে পারো | বাচ্চারা বোঝে অবশ্যই বাবা এসে সৃষ্টির চক্র বোঝায় | যে হলো ব্রাহ্মন কুলের, তাদেরকেও বোঝায় | বাচ্চে তোমরা নিজেদের জন্মকে জানো না, আমি তোমাদেরকে বোঝাই | প্রথমে তোমরা বুঝতে ৮৪ লক্ষ্য জন্ম নেওয়ার পরে মনুষ্য জন্ম প্রাপ্ত হয় | এমনটা নয় | এখন তোমরা আত্মারা নাম্বার অনুসারে আসতে থাকো | বুদ্ধিতে এসেছে-প্রথম-প্রথম আমরা আদি সনাতন দেবী-দেবতা ধর্মের পূজ্য ছিলাম, তারপরে আমরাই পুজারী হয়েছি | নিজেই পূজ্য নিজেই পুজারী – এটাও গায়ন আছে | মনুষ্য তারপরে ভগবানের জন্যে বোঝে নিজেই পূজ্য নিজেই পুজারী হয় | এই সব রূপ হলো তোমাদের | অনেক মত মতান্তর আছে | তোমরা এখন শ্রীমতে চলো | তোমরা বোঝো আমরা ছাত্ররা প্রথমে কিছুই জানতাম না তারপরে পড়ে উচু পরীক্ষা পাস করতে থাকি | ওই ছাত্ররাও প্রথমে কিছুই জানত না তারপরে পড়ে উচু পরীক্ষা পাস করতে-করতে বোঝে এখন আমি ব্যারিস্টারী পাস করে নিয়েছি | তোমরাও এখন জানো আমরা পড়ে মনুষ্য থেকে দেবতা হচ্ছি তাও আবার বিশ্বের মালিক | ওখানে তো আছেই এক ধর্ম, এক রাজ্য | তোমাদের রাজ্য কেও ছিনিয়ে নিতে পারবে না | ওখানে তোমাদের পবিত্রতা-শান্তি-সুখ-সম্পত্তি সব কিছু আছে | গীতেও শুনেছ | এখন এই গীত তো তোমরা বানাও নি | অনায়াসে ড্রামা অনুসারে এই সময়ের জন্যে বানানো আছে | মনুষ্যের বানানো গীতকে বাবা বসে বোঝায় | এখন তোমরা এখানে বসে শান্তিতে উপহার নিচ্ছ, যেটা কেও ছিনিয়ে নিতে পারে না | আধাকল্প সুখের উপহার থাকে | বাবা বোঝায় মিঠে-মিঠে বাচ্চে আধাকল্প থেকেও তোমরা সুখ ভোগ করো | তারপরে রাবন রাজ্য শুরু হয় | মন্দিরও এমনটাই যেখানে চিত্র দেখানো হয়-দেবতারা বাম মার্গে কেমন করে যায় | ড্রেস তো ওটাই আছে | ড্রেস পরে বদলে যায় | প্রত্যেক রাজার নিজের নিজের ড্রেস, তাজ ইত্যাদি সব আলাদা-আলাদা হয় |

    এখন বাচ্চারা জানে আমরা শিববাবার থেকে ব্রহ্মার দ্বারা উপহার নিচ্ছি | বাবা তো বাচ্চে বাচ্চেই বলে | বাচ্চে তোমরা নিজেদের জন্মকে জানো না | শোনে তো আত্মাই | আমি হলাম আত্মা, শরীর না | আর যেই মনুষ্য মাত্র আছে তাদের শরীরের নেশা আছে কারণ দেহ অভিমানী আছে | আমরা হলাম আত্মা এটা জানেই না | ওরা তো আত্মা আর পরমাত্মা, পরমাত্মা আর আত্মা বলে দেয় | এখন তোমাদেরকে বাবা বোঝায় তোমরা আত্মা বিশ্বের মালিক দেবী-দেবতা হচ্ছ | এই জ্ঞান এখন আমরা, আমরা প্রথমে দেবতা তারপরে সত্রীয় ধর্মে আসব | ৮৪ জন্মের হিসাবও প্রয়োজন | সকলে তো ৮৪ জন্ম নেবে না | সকলে একসাথে তো এসে যায় না | তোমরা জানো কোন ধর্ম কেমন করে আসে, এই কর্ম শেত্রে একটাই নাটক চলে | মুখ্য হলো ৪ ধর্ম | এই সঙ্গমে বাবা এসে ব্রাহ্মন সম্প্রদায় স্থাপন করে | বিরাট রূপের চিত্র বানায়, কিন্তু ওটাতে এই ভুল আছে | বাবা এসে সব কথা বুঝিয়ে অভুল বানায় | বাবা তো না কখনো শরীরে আসে না ভুল করে | সে তো অল্প সময়ের জন্যে তোমরা বাচ্চাদেরকে সুখধাম আর নিজের ঘরের রাস্তা বলার জন্যে এর রথে আসে | না শুধু রাস্তা বলে জীবন তৈরীও করে | কল্প-কল্পে তোমরা ঘরে যাও তারপরে সুখের পার্ট বাজাও | বাচ্চারা ভুলে গেছে আমরা আত্মাদের স্বধর্ম হলো শান্তি | এই দুঃখের দুনিয়াতে শান্তি কেমন করে হবে – এই সব কথা তোমরা বুঝে গেছ | তোমরা সকলকে বোঝাও | আসতে-আসতে সকলে আসতে থাকবে, বিদেশের সকলেও জানতে পারবে-এই সৃষ্টি চক্র কেমন করে ফেরে, এর আয়ু কতো | ফরেনাররাও তোমাদের কাছে আসবে ওই বাচ্চারা ওখানে গিয়ে সৃষ্টি চক্রের রহস্য বোঝাবে | ওরা বোঝে খ্রীষ্ট ঈশ্বরের কাছে গিয়ে পৌছেছে | খ্রীষ্টকে ঈশ্বরের সন্তান মনে করে | কেও তারপরে এটাও বোঝে খ্রীষ্টও পুনরজন্ম নিতে নিতে এখন বেগার হয়েছে | যেই রকম এখন তোমরাও হলে বেগার | বেগার অর্থাৎ তমপ্রধান | বোঝে খ্রীষ্টও এখানে আছে, আবার কখন আসবে, এটা জানে না | তোমরা বোঝাতে পারো – তোমাদের ধর্ম স্থাপক আবার নিজের সময়ে ধর্ম স্থাপন করতে আসবে | তাকে গুরু বলা হবে না | সে ধর্ম স্থাপন করতে আসে | সত্গতি দাতা হলো শুধু এক, ওরা যেই ধর্মই স্থাপন করতে আসে পুনরজন্ম নিতে-নিতে এখন এসে তমপ্রধান হয়ে গেছে | অন্তে সম্পূর্ণ ঝাড় জরজরিভূত অবস্থ্যা প্রাপ্ত করেছে | এখন তোমরা জানো সম্পূর্ণ ঝাড় দাড়িয়ে আছে, বাকি দেবী-দেবতা ধর্মের ফাউন্ডেশন নেই | এই সব কথা বাবাই বাচ্চাদেরকে বসে বোঝায় | তোমরা বাচ্চাদের তো অনেক খুশি হওয়া দরকার | তোমরা জানতে পেরেছ যে আমরা দেবী-দেবতা ছিলাম তারপরে এবার হচ্ছি | এখানে তোমরা আস সত্য নারায়নের কথা শুনতে, যার ফলে নর থেকে নারায়ণ হবে | নারায়ণ হলে অবশ্যই লক্ষীও হবে | লক্ষী হওয়ার আলাদা কথা তো নেই | নারায়নের সাথে লক্ষীও হয় | কোনো কোনো গীত অনেক ভালো আছে | মায়ার ঘুটকা আসলে গীত শুনলে হর্ষিতপনা এসে যাবে | কেও অনেক পক্ত হয়, কেও কম | এখানেও এমনটা আছে | বাবার কাছে চার্ট পাঠিয়ে দেয় | বাবা যাচ করে | কেও-কেও দেখায়-আমি সারা দিনে ৫ ঘন্টা সরণে থেকেছি | আমি বিশ্বাস করি না অবশ্যই ভুল হয়েছে | কেও বোঝে আমি যতো সময় এখানে পড়া করি ততটা সময় চার্ট সঠিক থাকে | কিন্তু না | অনেকে আছে এখানে বসা সত্তেও শোনা সত্তেও বুদ্ধি বাইরে কথাও চলে যায় | সম্পূর্ণ শোনেও না | ভক্তি মর্গে এমনটা হয় | সন্যাসী লোকেরা কথা শোনায় তারপরে মাঝে-মাঝে জিগেশ করে, আমি কি শুনিয়েছি ? দেখে এ এমনি বসে আছে তো জিগেশ করলে বলতে পারে না | বুদ্ধি কথাও না কথাও চলে যায় | একটা অক্ষরও শোনে না | এখানেও এমনটা আছে | বাবা দেখতে থাকে-বোঝা যায় এর বুদ্ধি কথাও বাইরে ভোটকে আছে | এদিক-ওদিক দেখতে থাকে | এই রকমও কেও-কেও নতুন আসে | বাবা বুঝে যায় যে সম্পূর্ণ বোঝে নি তাই জন্যে বাবা বলে নতুন-নতুনকে দ্রুত এখানে ক্লাসে আসার ছুট্টি দেবে না | নাহলে বায়ুমন্ডলকে নষ্ট করে দেয় | আগে গিয়ে তোমরা দেখবে যারা ভালো ভালো বাচ্চারা আছে এখানে বসে বসে বৈকুন্ঠে চলে যাবে | অনেক খুশি হতে থাকবে  ঘড়ি-ঘড়ি চলে যাবে – এখন সময় কাছে আছে | পুরুশার্থের নাম্বার অনুসারে তোমাদের অবস্থ্যা এমনটা হতে থাকবে | ঘড়ি-ঘড়ি স্বর্গে নিজেদের মহল দেখতে থাকবে | যা কিছু বলতে করতে হবে সেই সবের সাক্ষাত্কার হতে থাকবে | সময় তো দেখছ | কেমন-কেমন প্রস্তুতি হচ্ছে | বাবা বলে-দেখবে কেমন করে এক সেকেন্ডে সারা দুনিয়ার মনুষ্য খাক হয়ে যাবে | বম্ব লাগবে আর এখানে শেষ হবে | 

    তোমরা বাচ্চারা জানো এখন নিজেদের রাজ্যত্ব স্থাপনা হচ্ছে | এখন তো সরণের যাত্রাতে মস্ত থাকতে হবে | ওই ধার ভরতে হবে যে কারো দৃষ্টির দ্বারাই তির লেগে যাবে | পরে বিশ্ম পিতামহ ইত্যাদির মতদেরকে তোমরাই জ্ঞান বান মেরেছিলে | ঝট করে বুঝে যাবে, এ তো সত্য বলে | জ্ঞানের সাগর পতিত পাবন হলো নিরাকার ভগবান | কৃষ্ণ হতে পারে না | তার তো জন্ম দেখানো হয় | কৃষ্ণের ওই ফিচার তারপরে মিলতে পারে না | তারপরে সত্যযুগে ওই ফিচার মিলবে | প্রত্যেক জন্মে প্রত্যেকের ফিচার আলাদা আলাদা হয় | এখন তো দিন প্রতিদিন শরীরও তমপ্রধান হতে থাকে | প্রথম-প্রথম সতপ্রধান তার পরে সত-রজ-তম হয়ে যায় | এখানে তো দেখো কেমন-কেমন করে বাচ্চারা জন্ম নেয় | কারো পা চলে না, কেও আটকে থাকে | কি-কি হয়ে যায় | সত্যযুগে এই রকম তো হয় না | ওখানে দেবতাদের দাড়ি ইত্যাদি হয় না | ক্লিনশেভ হয় | চাল-চলন দেখে বোঝা যায় এ হলো পুরুষ, এ হলো স্ত্রী | আগে গিয়ে তোমাদের অনেক সাক্ষাত্কার হতে থাকবে | তোমরা বাচ্চাদের কতো খুশি হওয়া দরকার | বাবা কল্প-কল্প এসে আমাদেরকে রাজযোগ শিখিয়ে মনুষ্য থেকে দেবতা বানায় | এটাও তোমরা বাচ্চারা জানো আর যেই সকল ধর্মের আছে সকলে নিজের নিজের সেকশনে চলে যাবে | আত্মাদের ঝাড়ও দেখানো হয় | চিত্রে অনেক কারেকশন করে, বদলাতে থাকবে | যেই রকম বাবা সুক্ষবতনের জন্যে বোঝায়, সংশয় বুদ্ধি বলবে এটা কি! আগে এটা বলত, এখন এটা বলে ! লক্ষী নারায়নের দুটো রূপকে মিলিয়ে বিষ্ণু বলে | বাকি ৪ ভুজার মনুষ্য তো হয় না | রাবনের ১০ মাথা দেখানো হয় | এই রকম কোনো মনুষ্য হয় না | প্রত্যেক বর্ষ জালানো হয় | যেমনকি পুতুলের খেলা | 

    মনুষ্য বলে-শাস্ত্র ছাড়া আমরা বাচতে পারব না | শাস্ত্র হলো আমাদের প্রাণ | গীতার দেখো কতো মান আছে | এখানে তো তোমাদের কাছে মুরলী ঢের একত্রিত হয়ে যায় | তোমরা রেখে কি করবে ! দিন-প্রতিদিন তোমরা নতুন-নতুন পয়েন্ট শুনতে থাকো | হ্যা পয়েন্ট নোট করা হলো ভালো | ভাষণ করার সময়ে রেহের্সেল করবে | এই-এই পয়েন্ট বোঝাবে | টপিকের লিস্ট হওয়া দরকার | আজকে এই টপিকে বোঝাবো | রাবন কে, রাম কে ? সত্য কি, সেটা আমরা তোমাদেরকে বলছি | এই সময়ে রাবন রাজ্য সম্পূর্ণ দুনিয়াতে আছে | ৫ বিকার তো সকলের মধ্যে আছে | বাবা এসে তারপরে রাম রাজ্য স্থাপনা করে | এটা হলো হার জীতের খেলা | হার কেমন করে হয় ! ৫ বিকার রুপি রাবনের থেকে | আগে পবিত্র গৃহস্ত আশ্রম ছিল যেটা এখন পতিত হয়ে গেছে | লক্ষী-নারায়ণ থেকে ব্রহ্মা-সরস্বতী | বাবা বলে এর অনেক জন্মের অন্তে প্রবেশ করি | তোমরাও বলবে আমরাও অনেক জন্মের পরে বাবার থেকে জ্ঞান নেই | এই সব হলো বোঝার কথা | কারো পাথর বুদ্ধি আছে তো বোঝে না | এখানে তো রাজধানী স্থাপন হচ্ছে | অনেকে এসেছে তারপরে চলে গেছে, তারা আবার এসে যাবে | প্রজাতে পাই পয়সার পদ পেয়ে নেবে | তাদেরও প্রয়োজন তো আছে | আচ্ছা ! 

    মিঠে-মিঠে সিখিলাধে বাচ্চাদের প্রতি মাতা-পিতা বাপদাদার সরণ ভালবাসা আর গুড মর্নিং | রুহানি বাবার রুহানি বাচ্চাদেরকে নমস্কার | 

    ধারণার জন্য মুখ্য সার : 

     ১. সর্বদা এই নেশা তে থাকতে হবে যে এখুন আমরা এই পড়া পুরো করে মানুষ থেকে দেবতা সো বিশ্বের মালিক হবো | আমাদের রাজ্যে সুখ-শান্তি,পবিত্রতা সব কিছু হবে | সেটা কে কেউ কেড়ে নিতে পারবে না |

     ২.এই পার থেকে ওই পারে যাবার জন্য স্মরণের ভালো সাতার জানতে হবে , মায়ার হোচট খাবে না | নিজের জাঁচই করতে হবে | স্মরেনের চার্ট কে যথার্থ বুঝে লিখতে হবে | 

     বরদান : 

    মনসা বাঁধন থেকে মুক্ত,অতিইন্দ্রিও সুখের অনুভূতি করার মতন মুক্তি দাতা ভব !

     অতিইন্দ্রিও সুখে দুলতে থাকা- এইটা সঙ্গমজুগি ব্রাহ্মনদের বিশেষতা | কিন্তু মনসা সংকল্পের বাঁধন, আন্তরিক আনন্দ বা অতিইন্দ্রিও আনন্দের অনুভব করতে দেয় না | ব্যর্থ সংকল্প , ঈর্ষা ,অল্বেলাপন বা আলস্যএর সংকল্পের বাঁধনে বেঁধে যাবা মনসা বাঁধন হলো , এমনি আত্মারা অভিমানের বশে অন্যদের কেই দূষি ভাবতে থাকে | ওনাদের ভাববার শক্তি শেষ হয়ে যায়ে | এইজন্য এই সুক্ষ্ম বাঁধন থেকে মুক্ত হও তালে মুক্তি দাতা হতে পারবে |

     স্লোগেন : 

    এমন আনন্দের খনি দিয়ে সম্পন্ন থাক যাতে তোমাদের কাছে দুঃখের একটা ঢেউ না আসুক |


    ***OM SHANTI***