BK Murli 31 July 2015 In Bengali

bk murli today

Posted by: BK Prerana

BK Prerana is executive editor at bkmurlis.net and covers daily updates from Brahma Kumaris Spiritual University. Prerana updates murlis in English and Hindi everyday.
Twitter: @bkprerana | Facebook: @bkkumarisprerana
Share:






    BK Murli 31 July 2015 In Bengali

    ৩১.০৭.১৫ সকালের মুরলী  ওম শান্তি  “বাপদাদা”   মধুবন 


    “মিঠে বাচ্চে – সদা একটাই চিন্তাতে থাকো যে আমাদেরকে ভালো রীতি পড়ে নিজেদেরকে রাজতিলক দিতে হবে, পড়ার দ্বারা রাজ্যত্ব প্রাপ্ত হয় |”

    প্রশ্ন : 

    বাচ্চাদের কোন উলাসে থাকতে হবে ? উদাস হতে হবে না কেন ?

    উত্তর : 

    সদা এই উল্লাস যেন থাকে যে আমাদেরকে লক্ষী-নারায়নের মতো হতে হবে, এর পুরুশার্থ করতে হবে | উদাস কখনো হতে হবে না কোন পড়া হলো অনেক সহজ, ঘরে থাকা সত্তেও পড়তে পারো, এর কোনো ফি নেই, কিন্তু হিম্মত অবশ্যই প্রয়োজন |

    ওম শান্তি ! বাচ্চারা নিজের বাবার মহিমা শুনলেন | মহিমা একজনেরই আছে |আর কারোর মহিমা গাইতে পারা যাবে না | ব্রহ্মা-বিষ্ণু আর শঙ্করের ও কোনো মহিমা নেই | ব্রহ্মা দ্বারা স্থাপনা করান,শংকর দিয়ে বিনাশ করান আর বিষ্ণু দ্বারা পালনা করাচ্ছেন | লক্ষী-নারায়ন কে এমনি যোগ্য শিববাবাই বানাচ্ছেন , ওনার ই মহিমা আছে .|ওনার ছাড়া আর কার মহিমা গাইতে পারা যাবে | এদের এমনি তৈরী করার মতন টিচার না হলে তালে এমনি এরা হবে কি করে | তার পর মহিমা আছে সূৰ্যবংশী ঘরানার , যারা রাজ্য করেন | বাবা সঙ্গমে না আসলে এরা রাজাই ও পেতে পারবে না | আর তো কারোর মহিমা নেই | বিদেশী আদি দের ও মহিমা করার দরকার নেই , মহিমা আছে সুধু একজনেরই দ্বিতীয় আর কেউ নেই | উঁচু থেকে উঁচু শিববাবা ই আছেন | তার থেকেই উঁচু পোস্ট পাবা যায় তালে তাকেই তো সুধু স্মরণ করতে হবে নাকি | নিজেকে রাজা বানাবার জন্য নিজেকেই পড়তে হবে তো | যেমনি ওকিল রা পড়েন, পড়া দিয়েই নিজেদের কে ওকিল (barister) তৈরী করেন | তোমরা বাচ্চারা জানো যে শিববাবা আমাদের কে পড়ান | যে ভালোমতন পড়বে সেই উঁচু পোস্ট পাবে | যারা পড়বেন না তারা তো কোনো পোস্ট পেতে পারবে না | পড়ার জন্য শ্রীমত পাচ্ছি | মূল কথা হলো পাবন হবার ,যার জন্য এই পড়া হচ্ছে | তোমারা যেন এই সময় সব তমোপ্রধান পতিত আছেন |ভালো আর খারাপ মানুষে তো হয়েই | পবিত্র যে থাকে তাকে ভালো বলা হয়ে |ভালো পড়াশোনা করে বড় লোক হয়ে তখুন তার মহিমা তো হবেই |কিন্তু হচ্ছেন তো সবাই পতিত , পতিতরাই পতিতের মহিমা করছেন | সতজুগে আছেন পাবন | সেখানে কেউ কারোর মহিমা করেন না |.এখানে পবিত্র সন্যাসী ও আছেন ,অপবিত্র গৃহস্থ ও আছেন , তালে পবিত্র এর মহিমা গাইতে থাকেন .সেখানে তো যেমনি রাজা-রানী সেমনি প্রজা ও হবে | আর কোনো ধর্ম নেই যার জন্য পবিত্র আর অপবিত্র বলতে লাগবে | এখানে তো কেউ গৃহস্থ এর ও মহিমা করতে থাকেন | দুনিয়া তে কত গভীর অন্ধকার আছে | এখান তোমারা বাচ্চারা এইটা বোঝো তাই তোমাদের এই ভাব হবা উচিত - আমাদের পড়ে রাজা হতে হবে | যারা ভালো মতন পুরুষার্থ করবেন তাদেরই রাজতিলক হবে | বাচ্চাদের হুল্লাস এ থাকা উচিত - আমরা ও এই লক্ষী-নারায়ন এর মতন ই হই | এর মধ্যে মতিভ্রম হবার দরকার নেই | পুরুষার্থ করতে থাক , মন্হারা(dilsikast) হবে না | এই পড়া এমন যে বিছনা তে শুএ-শুএ পড়তে পারো | বিয়ালাত এ থেকে ও পড়তে পারো |বাড়ি তে থেকো ও পড়তে পারো | এত সহজ পড়া | পরিশ্রম করে নিজের পাপ কে ক্ষয়ে করতে হবে আর অন্যদের কে বোঝাতেও হবে | কোনো এক জন কে বলতে হবে -তুমি আত্মা হচ্ছ | আত্মার স্বধর্ম একটাই ,এর মধ্যে কোনো সন্দেহ নেই .শরীর দিয়েই অনেক ধর্ম হয়ে |আত্মা তো একটাই | সব এক বাবার বাচ্চা |আত্মাদেরকে বাবা adopt করেছেন,এই জন্য ব্রহ্মা মুখ বংশাবলি বলা হয়ে |

    যে কোনো কাওকে বোঝাতে পারো – আত্মাদের বাবা কে ? ফর্ম যেটা তোমরা ভরো সেটার বড় অর্থ আছে | বাবা তো অবশ্যই আছে যাকে সরণ করো, আত্মা নিজের বাবাকে সরণ করে | আজকাল ভারতে যে কোনো কাওকে ফাথার বলে দেয় | মেয়রকেও ফাথার বলবে | কিন্তু আত্মাদের বাবা কে, তাকে জানে না | গায়নও আছে তুমি মাতা-পিতা... কিন্তু সে কে, কেমন, কিছুই জানে না | ভারতেই তোমরা মাতা-পিতা বলে ডাক | বাবাই এখানে এসে মুখ বংশাবলীর রচনা করে | ভারতকেই মাতৃ ভূমি বলা হয় কারণ এখানে শিব বাবা মাতা-পিতা রূপে পার্ট বাজায় | এখানেই ভগবানকে মাতা-পিতা রূপে সরণ করে | বিদেশে শুধু গড মাথার বলে ডাকে, কিন্তু মাতাও দরকার যে বাচ্চাদের গ্রহণ করবে | পুরুষও স্ত্রীকে গ্রহণ করে তারপরে তার দ্বারা বাচ্চা উত্পত্তি হয় | রচনার রচনা হয় | এখানেও এর মধ্যে পরমপিতা বাবা প্রবেশ করে গ্রহণ করে | বাচ্চা উত্পত্তি হয় তাই জন্যে তাকে মাতা-পিতা বলা হয় | সে হলো আত্মাদের বাবা তারপরে এখানে এসে উত্পত্তি করে | এখানে তোমরা সন্তান হও তাই বাবা মা বলা হয় | ওখানে তো আছে মিষ্টি ঘর, যেখানে সকল আত্মারা থাকে | ওখানেও বাবা ছাড়া আর কেও নিয়ে যেতে পারে না | কারো সাথে দেখা হলে জিগেশ করো তোমরা মিষ্টি ঘরে যেতে চাও ? তাহলে পাবন অবশ্যই হতে হবে | এখন তোমরা হলে পতিত, এটা হলো কলিযুগী তমপ্রধান দুনিয়া | এখন তোমাদেরকে ঘরে ফিরে যেতে হবে | কলিযুগী আত্মারা তো ফিরে যেতে পারে না | আত্মারা মিষ্টি ঘরে পবিত্রই থাকে তো এখন বাবা বোঝায়, বাবার সরণের দ্বারা বিকর্ম বিনাশ হবে | কোনো দেহধারীকে সরণ করো না | বাবার যতো সরণ করবে তত পাবন হবে আর তারপরে উচু পদ পাবে নাম্বার অনুসারে | লক্ষী-নারায়নের চিত্রের ওপরে কাওকে বোঝানো হলো অনেক সহজ | ভারতে এদের রাজ্য ছিল | এরা যখন রাজ্য করতো তখন বিশ্বে শান্তি ছিল | বিশ্বে শান্তি বাবাই করতে পারে আর কারো শক্তি নেই | এখন বাবা আমাদেরকে রাজযোগ শেখাচ্ছে, নতুন দুনিয়ার জন্যে রাজাদের রাজা কেমন করে হতে পারি সেটা বলে | বাবা হলো জ্ঞানী | কিন্তু তার মধ্যে কোন জ্ঞান আছে, এটা কেও জানে না | সৃষ্টির আদি-মধ্য-অন্তের ইতিহাস-ভূগোল অনন্তের বাবাই শোনায় | মনুষ্য তো কখনো বলবে সর্বব্যাপী আছে বা বলে সকলের ভেতরকার কথা জানে | এই সব কথা বাবা বসে বোঝায় | ভালো রীতি ধারণ করে হর্ষিত হতে হবে | এই লক্ষী-নারায়নের চিত্র সব সময় হর্ষিত মুখেরই হয় | স্কুলে যে ভালো পরে সে কতো হর্ষিত হবে | অন্যরাও বুঝবে এ তো অনেক বড় পরীক্ষা পাস্ করে | এটা তো হলো অনেক উচু পড়া | ফি ইত্যাদির কোনো কথা নেই শুধু হিম্মতের কথা আছে | নিজেকে আত্মা বুঝে বাবাকে সরণ করা, যেটার মধ্যে বাবা বিঘ্ন দেয় | বাবা বলে পবিত্র হও | বাবার থেকে প্রতিজ্ঞা করে তারপরে কালো মুখ করে দেয়, মায়া হলো অনেক প্রবল, ফেল হয়ে গেলে তারপরে তাদের নামের গায়ন হতে পারে না | অমুখ-অমুখ শুরু থেকে নিয়ে অনেক ভালো চলছে | মহিমা গায়ন করা হয় | বাবা বলে নিজের জন্যে নিজেই পুরুশার্থ করে রাজধানী প্রাপ্ত করতে হবে | পড়ার দ্বারা উচু পদ প্রাপ্ত করতে হবে | এটাই হলো রাজযোগ | প্রজা যোগ নয় | কিন্তু প্রজাও তৈরী হবে | মুখ আর সেবার থেকে জানা যায় যে এ কি হওয়ার লায়ক | যখন পরে পরীক্ষা সম্পূর্ণ হবে তখন তোমাদের সকলের সাক্ষাত্কার হবে | সাক্ষাত্কার হওয়াতে কোনো দেরী লাগে না তারপরে লজ্জা হবে, আমি না পাস হয়ে গেলাম | না পাস যে হয় তাকে স্নেহ কে করবে ?

    মনুষ্য বায়স্কোপ দেখে খুশির অনুভব করে কিন্তু বাবা বলেন নাম্বারওয়ান নোংরা বানায় বায়স্কোপ।এতে যাঁরা যান তারা একদম নীচে পোড়ে যান।কোনো,কোনো ফিমেলও এমন আছেন যে বায়স্কোপে না গেলে ঘুম আসে না।বায়স্কোপ দেখলে অপবিত্র হবার পুরুষার্থ অবশ্যই করবে।এখানে যা কিছু হচ্ছে, যেটাকে মনুষ্য খুশী মনে- করে তা সবই দুঃখের জন্য।এটা হোলো বিনাশী খুশি।অবিনাশী খুশি অবিনাশী বাপের থেকেই পাওয়া যায়। তোমরা বোঝো যে ,বাবা আমাদের এই লক্ষ্মী-নারায়ণের মতো বানান।আগে তো ২১ জন্মের জন্য লিখতো। এখন বাবা লেখেন ৫০-৬০ জন্মের জন্য, কেননা আগে দ্বাপরেও ত অনেক ধনবান সুখী থাকো।যদিও পতিত থাকো, কিন্তু ধন অনেক থাকে।এতো, যখন একদম তমোপ্রধান হোয়ে যাও তখন দুঃখ শুরু হয়।প্রথমেতো সুখি থাকো।যখন অনেক দুঃখী হও তখন বাবা আসেন।মহা অজামিলের মতো পাপীদেরও উদ্ধার করেন।বাবা বলেন আমি সবাইকে মুক্তিধামে নিয়ে যাবো।আবার সত্যযুগের রাজত্ত্যও তোমাদের দিই।সকলের কল্যান হয় না।সকলকে নিজের ঠিকানায় পৌঁছে দিই- শান্তি বা সুখেতে।সত্যযুগে সকলের সুখ থাকে।শান্তিধামেও সুখি থাকে।কথায় বলে, বিশ্বতে শান্তি হোক।বলো, এই লক্ষ্মী-নারায়ণের যখন রাজ্য ছিলো তখন বিশ্বতে শান্তি ছিলো।দুঃখতো হতেই পারে না ।না দুঃখ, না অশান্তি।এখানেতো ঘড়ে,ঘড়ে অশান্তি।দেশে,দেশে অশান্তি।সারা বিশ্বতেই অশান্তি।কতো টুকরো,টুকরো হোয়ে পড়েছে।কতো রকমের ফ্যাসান।১০০ মহলে ভাসা আলাদা।এখন বলে ভারতের প্রাচীন ভাষা নাকি সংস্কৃত।এখন আদি সনাতন ধর্মের সম্বন্ধেই কেউ জানে না, তো কি করে বলবে যে প্রাচীন ভাষা কি।তোমরা জানাতে পারো যে আদি সনাতন ধর্ম কখন ছিলো ?তোমাদের মধ্যেও নাম্বারবার আছে।কেউতো ডাল-হেডও হয়।দেখাও যায় যে এ জেনো একদম পাথর বুদ্ধির।অগ্যান কালেও বলে না যে হে ভগবান এর বুদ্ধির তালা খোলো। বাবা তোমাদের সবাইকে গ্যানের আলো দেন তাতে তালা খুলতে থাকে।তবুও অনেকের বুদ্ধি খোলে না। বলে, বাবা আপনি বুদ্ধিবানের বুদ্ধি।আমার পতির বুদ্ধির তালা খোলো।বাবা বলেন ,আমি কি এইজন্য থোড়াইএসেছি যে এক,এক জনের বুদ্ধির তালা বসে খুলি।তাহলেতো সকলেরই বুদ্ধি খুলে যাবে,সকলেই মহারাজা মহা-রানী হোয়ে যাবে।আমি কি করে সকলের তালা খুলবো।ওঁদের সত্যযুগে আসাই নেইতো কি করে তালা খুলবো!ড্রামা অনুসার সময়তেই ওঁদের বুদ্ধি খুলবে।আমি কি করে খুলবো!ড্রামার ব্যাপারও আছে না।সবাইপুরো পাস থোড়াই হয়।স্কুলেও নম্বরবার হয়।এটাও ত পড়া।প্রজাও হতে হবে।সকলের তালা খুলে গেলে প্রজাকোথা থেকে আসবে।এটাতো নিয়ম নয়।তোমাদের বাচ্চাদের পুরুষার্থ করতে হবে।প্রত্যেককে পুরুষার্থের দ্বারাইজানা যায়,যে ভালো ভাবে পড়ে তাকে এখানে সেখানে ডাকা হয়ে থাকে।বাবা জানেন কে,কে ভালো ভাবে সার্ভিস করছে।বাচ্চাদের ভালো ভাবে পড়তে হবে।ভালোমতো পোড়লে ঘড়ে নিয়ে যাবো আর তারপর স্বর্গেপাঠিয়ে দেবো।নয়তো সাজা ভীষণ কড়া আছে।পদও ভ্রষ্ট হয়ে যাবে।স্টুডেন্টকে টীচারের শো করা উচিত। গোল্ডেন এজে পারশবুদ্ধি ছিলে,এখন হোলো আইরন এজ ত এখানে গোল্ডেন এজের বুদ্ধি কি করে হতে পারে। বিশ্বে শান্তি ছিলো যখন এক রাজ্য,একই ধর্ম ছিলো।খবরের কাগজেও তোমরা এটা দিতে পারো যে বিশ্বতে - যখন এনার রাজ্য ছিলো তখন শান্তি ছিলো।শেষে অবশ্যই বুঝবে।তোমাদের বাচ্চাদের নাম খুব বিখ্যাত হবে। ওই পড়াতে কতো বই পড়ো।এখানে তো কিছুই নেই।পড়া খুবই সহজ।বাকিতো ইয়াদে(স্মরনে)ভালো,ভালো মহারথীও ফেল হয়।ইয়াদ(স্মরন)এর জোহর না হোলে গ্যান তলোওআর চলবে না ।প্রচুর ইয়াদ(স্মরন) করলে তবে জোহর আসবে।যদিও বন্ধন এ আছো তবুও ইয়াদ(স্মরন)করতে থাকলে অনেক ফায়দা হবে। কখনও বাবাকে দেখও নি ,ইয়াদে(স্মরনে)প্রান ছেড়ে দিলেও অনেক ভালো পদ পেতে পারবে,কেননা ইয়াদ (স্মরন)অনেক করো।বাবার ইয়াদে(স্মরনে)যে ভালোবাসার কান্না করো,ওই কান্নার জল মুক্ত হয়ে যায়। ওম শান্তি।

    মিঠে-মিঠে সিখিলাধে বাচ্চাদের প্রতি মাতা-পিতা বাপদাদার সরণ ভালবাসা আর গুড মর্নিং | রুহানি বাবার রুহানি বাচ্চাদেরকে নমস্কার |

    ধারণার জন্য মুখ্য সার :

    ১)নিজের জন্যে নিজেই পুরুশার্থ করে উচু পদ পেতে হবে | পড়ার দ্বারা নিজেকে রাজ তিলক দিতে হবে | জ্ঞানকে ভালো রীতি ধারণ করে সদা হর্ষিত থাকতে হবে |

    ২)জ্ঞান তলওয়ারে সরণের ধার ভরতে হবে | সরণের দ্বারা বন্ধন কাটতে হবে | কখনো নোংরা বাইস্কোপ দেখে নিজের সংকল্পকে অপবিত্র বানাতে হবে না | 

    বরদান : 

    প্রত্যেক ধনকে কাজে লাগিয়ে পদমের কামাই করতে পারলে পদ্মাপদমপতি ভাগ্যশালী ভব !

    প্রত্যেক সেকেন্ডে পদমের কামাই জমা করার বরদান ড্রামাতে সঙ্গমের সময়ে প্রাপ্ত হয়েছে | এই রকম বরদানকে নিজের প্রতি জমা করো আর অন্যদের প্রতি দান করো, এই রকমই সংকল্পের ধনকে, জ্ঞানের ধনকে, স্থুল ধনকে কাজে লাগিয়ে পদমের কামাই জমা করো কারণ এই সময় স্থুল ধনও ঈশ্বর অর্থে সমর্পণ করলে একটা নতুন পয়সা একটা রত্ন সমান হয়ে যায়-তো এই সকল ধনকে নিজের প্রতি বা সেবার প্রতি কাজে লাগাও তাহলে পদ্মাপদম ভাগ্যশালী হয়ে যাবে |

    স্লোগান : 

    যেখানে অন্তরের স্নেহ আছে ওখানে সকলের সহযোগীতা সহজেই প্রাপ্ত হয়ে যায় |


    ***OM SHANTI***